প্রথম মনজিল, মায়ের
গর্ভ।
দ্বিতীও মনজিল, পৃথিবীর গর্ভ।
তৃতীয় মনজিল, কবরের
গর্ভ।
চতুর্থ মনজিল, পরকাল
বা
আখেরাত।
শরীর সৃস্টি করেন। অতঃপর
এক
অন্ধকার জগতে
সেই
সংকীর্ণ স্থানেই “রূহ”
দান করেন।
আল্লাহ তায়ালা মানুষকে এ জগতে প্রেরণ করেছেন
যেন
তার
বিধান
মেনে
অসম্মানের
পথ ত্যাগ করে
সম্মানের পথ
অবলম্বন করে।
তার
প্রতি
আল্লাহর সকল অনুগ্রহ সমূহের
যেন সে মূল্যায়ন করে।
তিনিই সেই আল্লাহ,
যিনি
তোমাদের আকৃতি
গঠন
করেন মায়ের গর্ভে,
যেমন
তিনি
চেয়েছেন। তিনি
ছারা
আর
কোন
উপাস্য
নেই।
তিনি
প্রবল
প্রাক্রমশালী,প্রজ্ঞাময়।
(৩,সূরা আলইমরান আয়াত-৬,)
হে নবী আপনি
পাঠ
করুন
আপনার
পালনকর্তার নামে
যিনি
সৃষ্টি
করেছেন
। সৃষ্টি
করেছেন
মানুষকে জমাট
বাধা
রক্ত
থেকে
। (৯৬,সূরা আলাক
আয়াত-১,২)
তিনি জানেন যা
ভূগর্ভে প্রবেশ
করে,
যা
সেখান
থেকে
নির্গত
হয়,
যা
আকাশ
থেকে
বর্ষিত
হয় এবং যা
আকাশে
উত্থিত
হয়। তিনি
পরম
দয়ালু
ক্ষমাশীল। (৩৪,সূরা
সাবা
আয়াত-২)
যখন সে তার
বোঝা
বের
করে
দেবে।
(৯৯,
সূরা
জিলজাল
আয়াত-১)
সে কি জানে
না,
যখন
কবরে
যা
আছে,
তা
উত্থিত
হবে।
(১০০,
সূরা
আদিয়াত
আয়াত-৯)
প্রাচুজ্জ্যের লালসা তোমাদেরকে গাফেল
রাখে,
যতক্ষননা, তোমরা
কবরে
পৌছে
যাও।
(১০২,সূরা তাকাসূর আয়াত-১,২)
অতএব আপনার পালন
কর্তার
কসম,
আমি
অবশ্যই
ওদের
সবাইকে
জিজ্ঞাসাবাদ
(কিয়ামতে) করব।
(১৫,
সূরা
হিজর
আয়াত-৯২,)
যারা পরকালকে বিশ্বাস করে
না,
তাদের
উদাহরণ
নিকৃষ্ট এবং
আল্লাহর উদাহরণই
মহান, তিনি প্রক্রমশালী প্রজ্ঞাময়। (১৬,সূরা নাহল
আয়াত-৬০,)
আসুন আমরা সবাই
এই
চারটি
মনজিল
অতিক্রম করার
জন্য
নেক
আমলের
সাথে
জুরে থাকি, এবং
নেক
কাজের
দাওয়াত
দিতে
থাকি।
আল্লাহ আমাকে এবং সমস্ত মুসলিম ভাই-বোনদের তাওফিক
দান করুন।সাথে
সাথে তাহার পূণ্যশীল বান্দাদের উছিলায় সতকাজ করার
ও তাহাদের
অনুসরন করার তওফীক দিন।দ্বীনের প্রচার ও প্রসারের
জন্য আমাকে কবুল
করুন এবং জ্ঞান দার করুন,আমীন-ছুম্মাআমীন।