marquee

“সুবহানাল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ ওয়া লা-ইলাহা ইলল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার”

folas

Complete Success Of everybody In Dunia And Akhirat is barely In Following The Orders Of Allah per The means Shown By Rasulullah Sallallahu Alaihi Wa Sallam

যে ব্যক্তি আমার উম্মতের জন্য দ্বীন সম্পর্কে চল্লিশটি হাদিস মূখস্ত করেছে-

লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ(সা:)


daawate24

সকল প্রসংসা আল্লাহ তায়ালার জন্য যিনি অত্যান্ত দয়ালু মেহের বান ।হাজার দরুদ সেই মহামানব প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মাদ মুস্তফা(সা:)এর প্রতি ।হুজুর(সা:)এর পবিত্র মুখ নিস্যৃত বাণী-“ যে ব্যক্তি আমার উম্মতের জন্য দ্বীন সম্পর্কে চল্লিশটি হাদিস মূখস্ত করেছে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাকে ফকীহ(আলেম)রূপে উঠাবেন এবং আমি তার জন্য সুপারিশকারী ও স্বাক্ষী হব।”

১. মহানবী হজরত মুহাম্মাদ(সা:)বলেন-“যেব্যক্তি আমার উম্মতের জন্য দ্বীন সম্পর্কে চল্লিশটি হাদিস মূখস্ত করেছে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাকে ফকীহ(আলেম)রূপে উঠাবেন এবং আমি তার জন্য সুপারিশকারী ও স্বাক্ষী হব।”
daawate24


২. “আল্লাহর নাফারমানীর মধ্যে বেচে থাকার চেয়ে আল্লাহর আইন প্রটিষ্ঠার সংগ্রমে মৃত্যই শ্রেয়।”

৩. “মুসলমান সে যার জবান ও হাত হতে মুসলমান নিরাপদে থাকে।”
৪. “যার আমানত নাই তার ঈমান নাই,যার ওয়াদার মূল্য নাই তার দ্বীন নাই।”
৫. “যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্যই কাউকে ভালোবাসবে অথবা শত্রুতা রাখবে এবং অআল্লাহর জন্যই কাউকে দান করবে অথবা দান থেকে বিরত থাকবে সে তার ঈমান পূর্ণ করল।”
৬. “জান্নাতের চাবি হচ্ছে অআল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ (হুকুমকর্তা)নেই তার স্বক্ষ্য দেয়া।”

৭. “যখন তোমার সৎ কাজ তোমাকে অআনন্দ দিবে এবং অসৎ কাজ তোমাকে পীড়া দিবে,তখন তুমি মুমিন হবে।”
৮. “শয়তান মানুষের মধ্যে রক্তের ন্যায় বিচরন করে থাকে।”
৯. “অআল্লাহ,ফিরিস্তাগন,আসমান জমীনের অধিবাসীরা,গর্তের পিপিলিকা এমন কি মাছ পর্যন্ত যে ব্যক্তি মানুষকে ইলম শিক্ষা দেয় তার জন্য দোয়া করে।”
১০. “কিয়ামতের দিন মর্যাদার দিক দিয়ে সর্বাধিক মন্দ ব্যক্তি যে তার ইলম দ্বারা উপকৃত হতে পারেনি।”

১১. “যে উত্তম রূপে অযু করে তার গোনাহ সমূহ তার শরীর হতে বের হয়ে যায় এমনকি নখের নীচ হতেও বের হয়ে যায় ।”
১২. “বেহেস্তের চাবি হল নামায, আর নামাযের চাবি হল তাহারাত (পাক হওয়া)।”
১৩. “মিশওয়াক করে নামাযের সওয়াব মিশওয়াক না করে নামযের তুলনায় সত্তর গুন বেশী ।”

১৪.  “বান্দাহ ও কুফরীর মধ্যে পার্থক্য হল নামায, নিশ্চয় নামায সকল অশ্লীল ও পাপ কাজ থেকে বিরত রাখে ।”
১৫.  “মুনাফেকের জন্য ফজর ও এশার অপেক্ষা কঠিন নামায নাই ।যদি তারা নামায দুটির মর্যাদা জানিত তাহলে তারা হামাগুড়ি দিয়ে হলেও নামায দ্বয়ের জন্য আসত, ফজরের কেরাতে রাত্রের ও দিনের ফেরেস্তাগণ হাজির হয় ।”

১৬. “আযান ও ত্রকামতের মধ্যকার দোয়া ফেরৎ দেয়া হয় না ।”
১৭. “যে মহানবী(সা:)এর প্রতি একবার দরূদ পড়ে আল্লাহ্ তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করেন ।”
১৮. “কিয়ামতের দিন আমার নিকটতম ব্যক্তি সেই হবে যে আমার উপর অধিক দরূদ পাঠ করবে ।”
১৯. “যে ব্যক্তি নামাযের পর আয়াতালকূরসী পড়বে তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মউত ছাড়া আর কিছুই বাধা থাকবে না ।”
২০. “নামাযের মধ্যে হাই আসলে যথাসাধ্য তা চেপে রাখ কেননা শয়তান তখন মুখের ভিতর প্রবেশ করে ।”

২১. “নামাযের মধ্যে এদিক ওদিক দেখবে না কারন নামাযের মধ্যে এদিক ওদিক দেখা র্নিব্যেদ্ধের কারন ।”
২২. “আল্লাহর নিকট প্রিয়তম আমল তাই যা বরাবর করা হয়ে থাকে, যদিও তা কম হয় ।”
২৩. “তোমরা মৃত ব্যক্তির নিকট সূরা ইয়াসীন পড়বে, মুমিন মরে তার কপালের ঘামের সাথে ।”

২৪. “প্রকৃত ধৈর্য্য তো বিপদের প্রথম সময় ।”
২৫. “গরীবের কষ্টের দান শ্রেষ্ঠ দান ।”
২৬. “মুমিনের উত্তম সেহেরী হল খেজুর ।”
২৭. “যে পেটে কুরআনের কিছু নেই, তা খালি ঘর তুল্য ।”
২৮. “সূরা ক্বুল হুওয়াল্লাহহু আহাদ, কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান ।”
২৯. “যে ব্যক্তি সূরা বাকারার শেষ দু আয়াত পড়বে তার জন্য উহা যথেষ্ঠ হবে ।”
৩০. “তিন ব্যক্তির দোয়া ফেরৎ দেওয়া হয় না ।(ক)রোযাদারের দোয়া যখন সে ইফতার করে (খ)ন্যায় বিচারক শাসকের দোয়া (গ)মজলুমের দোয়া (অত্যাচারিত ব্যক্তির)”

৩১. “আমি আমার বান্দার নিকট থাকি যখন সে আমার জিকির করে এবং আমার জন্য তার ঠোট নড়ে ।”
৩২. “যে সর্বদা ক্ষমা চায় আল্লাহ তাকে সংর্কীনতা হতে একটি পথ বের করে দেন,চিন্তা হতে মুক্তি দেন, রিজিক ও দেন যেখান হতে সে কখনো ভাবে নাই ।”
৩৩. “আনন্দ তার জন্যই যার আমলনামায় বেশী ইস্তেকফার পাওয়া যাবে ।”
৩৪. “শ্রেষ্ঠ জিকির হল, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ্ এবং শ্রেষ্ঠ দোয়া হল আলহামদুলিল্লাহ্ ।”
৩৫. “যদি আমি কাকেও আল্লাহ্ ব্যতিত সিজদা করার নির্দেশ দিতাম, তবে স্ত্রীকে তার স্বামীকে সিজদাহ্র নির্দেশ দিতাম । ”

৩৬. “সবচেয়ে উত্তম কাজ আল্লাহর প্রতি ঈমান আনা ও তার পথে জিহাদ করা ।”
৩৭. “যে ব্যক্তি আল্লাহর নাম ছাড়া অন্য নামে শপথ করল সে সিরক করল ।”
৩৮. “আল্লাহর রাস্তায় একদিন পাহারা দেয়া দুনিয়া ও তার উপরের সমস্ত সম্পদ হতে উত্তম ।”
৩৯. “রিয়া (লোক দেখানো কাজ)সামান্য পরিমান ও শিরক ।”
৪০. “আল্লাহর কসম আমি নিজেও জানিনা আথেরাতে আমার সাথে কি রকম আচরন করা হবে ।ইহাও জানিনা যে তোমাদের সাথে কি করা হবে অথচ আমি হলাম আল্লাহর রাসূল ।(বুখারী)”

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাহার অনন্ত অসীম রহমতের মাধ্যমে আমার মন্দ কাজ সমূহ গোপন রাখুন এবং নেক কাজ করার তওফীক দান করুন।সাথে সাথে তাহার পূণ্যশীল বান্দাদের উছিলায় সতকাজ করার ও তাহাদের অনুসরন করার তওফীক দিন।দ্বীনের প্রচার ও প্রসারের জন্য আমাকে কবুল করুন এবং জ্ঞান দান করুন,আমীন-ছুম্মাআমীন।